অল্প বয়সী মেয়েদের কিভাবে পটাবেন

অল্প বয়সী মেয়েদের কিভাবে পটাবেন

হাই গাইয়েস, স্বাগতম আমাদের বিনাপানি ওয়েব সাইডের পক্ষ্য হতে। বন্ধুরা আজকের এই পর্বে আমরা আপনাদের জানাবো যে অল্প বয়সী মেয়েদের কিভাবে পটাবেন। বন্ধুরা যে সমস্ত মেয়েরা ম্যাচিউড মানে প্রাপ্ত বয়স্ক এদের পটাতে তেমন কোন পরিশ্রম বা প্রবলেম হয় না। আপনাকে ভালো লাগলে সে আপনার প্রপোজালকে একসেপ্ট করবে আর নয় তো আপনাকে ডাইরেক্ট বলে না দিবে। কিন্তু অল্প বয়সী মেয়েদের পটাতে একটু ঝামেলা হয়। বাট ঝামেলা যাই হোক তার মধ্যে অনেক মজার ব্যাপার থাকে। তো আমি আপনাদের সেই পয়েন্টগুলো বলে দিবো। তবে তার আগে একটা কথা বলি যে অল্প বয়সী মেয়েদের পটাতে গেলে যে সতর্কতায় আপনাকে থাকতে হবে। সেই সতর্কবাণীটা আমি আপনাদের আলোচনার লাস্টে বলে দিবো। এই জন্য আলোচনাটি লাস্ট পর্যন্ত পড়বেন। আশা করা যায় আপনার ভালো লাগবে। এবার চলুন পয়েন্টগুলো জেনে নেওয়া যাক। 

১। আপনাকে একটু চঞ্চল বা দুষ্টু টাইপের হতে হবে: বন্ধুরা অল্প বয়সী মেয়েদের মাঝে কিন্তু দুই ধরনের মেয়ে থাকে। এক যারা একটু দুষ্টো বা চঞ্চল টাইপের আর দুই যারা একদম ভদ্র টাইপের। এখন কথা হলো যে চোরে চোরে মাসতুতো ভাই। মানে যদি আপনি চঞ্চল হন তাহলে যে কোন দুষ্টু বা চঞ্চল মেয়ে আপনার সাথে সহজে মিশে যাবে। আপনি তাকে খুব সহজেই আপনার আয়ত্ত করতে পারবেন। যেমন ধরুন: আপনি বাসে করে কোথাও যাচ্ছেন। তো আপনি যে ড্রেস পরে আছেন সেম ড্রেসটায় যদি অন্য কেই পড়ে থাকে তাহলে আপনার দৃষ্টি বা মনোযোগ কিন্তু সবার আগে সেই লোকটার উপরেই যাবে। ঠিক তেমনি আপনিও যদি দুষ্টু বা চঞ্চল টাইপের হন তাহলে কোন দুষ্টু বা চঞ্চল টাইপের মেয়েও আপনাকে খুব সহজেই বুঝতে পারবে। আর যদি মেয়েটি ভদ্র টাইপের হয় তাহলেও সে আপনাকে পছন্দ করবে। কারণ প্রত্যেকটা মানুষই দুষ্টু বা একটু চঞ্চল টাইপের ছেলেদের খুব পছন্দ করে। কেননা এই টাইপের ছেলেরা মন থেকে ফ্রেশ হয় এবং তাদের আউট নলেজ বা জেনারেল নলেজ খুব ভালো হয়। এজন্য আপনি যদি একটু চঞ্চল বা দুষ্টু টাইপের হয়ে থাকেন তাহলে যে কোন মেয়েকে পটানো আপনার জন্য খুব ইজি হয়ে যাবে। আর যদি এমন না হতে পারেন তাহলেও চাপ নেওয়ার কিছু নেই পরের পয়েন্টগুলো পড়ুন। 

২। ফানি কিছু করা: বন্ধুরা কম বয়সী মেয়েরা সব দিকে থেকেই কম হয়। এজন্য তারা না আপনার অভিনয়কে বুঝতে পারবে আর না আপনার রিয়ালিটিকে বুঝতে পারবে। তাই সিরিয়াস কিছু করার চাইতে তার সাথে ফানি কিছু করুন যাতে সে মজা পায় হাসতে থাকে। তাহলে দেখবেন যে, যে কোন অল্প বয়সী মেয়ে আপনার দ্বারা পটে যাবে। ফানি কিছু করা মানে যেমন ধরুন: মেয়েটি আপনার সামন দিয়ে আসতেছে আর আপনি সাইকেল নিয়ে যাচ্ছেন তো সাইকেলটা একটু হালকা করে ফেলে দিন। এমন একটা ভাব করুন যেন মেয়েটির মনে হয় যে আপনি তার দিকে দেখতে দেখতে পড়ে গেছেন। এমন কিছু আর কি। যাতে মেয়েটি মনে করে যে আপনি তার দিকে দেখতে দেখতে এমন সব ভুল কাজ করছেন এবং মেয়েটি যেন হাসে।

৩। বন্ধুরা খেয়াল করলে দেখবেন যে আপনি যে ক্লাসে পড়েন সে ক্লাসের মেয়েরা আপনার সাথে প্রেম করার জন্য একদম রাজি না। তারা উপরের ক্লাসের বড় ভাইদের সাথে প্রেম করে আপনার প্রতিবেশী কোন মেয়ে আপনার সাথে রিলেশন করতে রাজি হয় না। অথচ তার বড় ভাইয়ের বয়সী কোন ছেলের সাথে প্রেম করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। এজন্য সব সময় ট্রাই করবেন যে আপনি যে ক্লাসে আছেন তার থেকে নিচু ক্লাসের কোন মেয়েকে পটানোর জন্য। আপনি এখন যে বয়সে আছেন তার থেকে একটু নিচু বয়সের মেয়েকে পটানোর চেষ্টা করবেন। তবে হ্যাঁ এসব কিছুর মধ্যে আপনাকে একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে সেটা হলো যে, আপনাকে দেখতে যেন একটু ডিসেন্টি মনে হয় এবং যত দ্রুত সম্ভব মেয়েটির সাথে কথা বলা স্টার্ট করবেন। 

৪। বন্ধুরা যখন মেয়েটির সাথে আপনার একটু চোখাচোখি হচ্ছে একটু আলাপ সালাপ কথাবার্তা হচ্ছে। এখন আপনার সব চেয়ে ইম্পরট্যান্ট যে কাজ সেটা হলো গিফট দেওয়া। বন্ধুরা অল্প বয়সী মেয়েদের সবচেয়ে দুর্বল জায়গা হলো গিফট নেওয়ার অভ্যাস। আপনি যেই হোন যদি শুধু একটু পরিচিত হতে পারেন। তারপর যখন আপনি তাকে প্রাই গিফট দিতে থাকবেন। তখন দেখবেন যে সে আপনার ভক্ত হয়ে যাবে। এজন্য যত সম্ভব মেয়েকে কোন কিছু গিফট করার চেষ্টা করুন। যদি মনে করেন টাকা খরচা হবে তাহলে ভয় পাওয়ার কিছু নাই। কারণ এখন নাইনটি নাইন এর দোকানে অল্প টাকায় খুব সুন্দর সুন্দর গিফট পাওয়া যায়। শুধু কোন কিছু কিনেই দিতে হবে এমন কিন্তু না। আপনি ন্যাচারাল কোন ফুলও তাকে গিফট করতে পারেন। 

এবার শুনুন সতর্কবার্তা: বন্ধুরা অল্প বয়সী মেয়েরা খুব কম বোঝে। তাই আপনি যদি ভালো মনে করেও কিছু করতে যান সেটাও সে খারাপ মনে করে তার বাবা মাকে বলে দিতে পারে। আর তাছাড়া এখন যতোটা যুগ আধুনিক হচ্ছে ঠিক ততটাই মেয়েদের নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে। এজন্য যেটাই করুন সেটাতে যেন মেয়ে বিরক্ত না হয় সেই খেয়ালও রাখবেন এবং যাওয়া আগে প্লিজ একটা কমেন্ট করে যাবেন। তো বন্ধুরা এই ছিল আমাদের আজকের আলোচনা। পরবর্তী আলোচনায় আবার কথা হবে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং নিজের খেয়াল রাখবেন। টাটা। 

Related posts

Leave a Comment